পারিবারিক জীবনে সন্তান লালন পালন এ মা-বাবার দায়িত্ব ও কর্তব্য গুলো কি কি?

0
62
পারিবারিক জীবনে সন্তান লালন পালন এ মা - বাবার দায়িত্ব ও কর্তব্য গুলো কি কি?
পারিবারিক জীবনে সন্তান লালন পালন এ মা - বাবার দায়িত্ব ও কর্তব্য গুলো কি কি?

পারিবারিক জীবনে সন্তান লালন পালন এ মা-বাবার দায়িত্ব ও কর্তব্য গুলো কি কি?

kabin marriage media
kabin marriage media

পারিবারিক জীবনে সন্তান লালন পালন হলো একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। সন্তানরা পরিবারের ভবিষ্যৎ। তাই সন্তানদের সুস্থ, সুন্দর ও সুশিক্ষিত মানুষ হিসেবে গড়ে তোলা অত্যন্ত জরুরি। সন্তান লালন পালনে মা-বাবার ভূমিকা অপরিসীম।

সন্তান লালন পালনের ক্ষেত্রে মা-বাবার দায়িত্ব ও কর্তব্য নিম্নরূপ:

১. সন্তানের স্বাস্থ্য ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করা

সন্তানের স্বাস্থ্য ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করা মা-বাবার প্রথম ও প্রধান দায়িত্ব। সন্তানদের সুষম খাদ্য, পর্যাপ্ত বিশ্রাম, নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষা ও অন্যান্য প্রয়োজনীয়তা নিশ্চিত করতে হবে। সন্তানদেরকে দুর্ঘটনা ও অপরাধ থেকে রক্ষা করার জন্যও মা-বাবাকে সচেতন হতে হবে।সন্তানের স্বাস্থ্য ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করা মা-বাবার প্রথম ও প্রধান দায়িত্ব। সন্তানের সুস্থ ও নিরাপদে বেড়ে ওঠার জন্য মা-বাবা নিম্নলিখিত পদক্ষেপ নিতে পারেন:

  • সন্তানের সুষম খাদ্য নিশ্চিত করা: সন্তানের শারীরিক ও মানসিক বিকাশের জন্য সুষম খাদ্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। মা-বাবা সন্তানকে বিভিন্ন ধরনের খাবার খাওয়ানোর চেষ্টা করতে পারেন, যেমন ফল, শাকসবজি, দুগ্ধজাত খাবার, মাছ, মাংস, ডিম ইত্যাদি।
  • সন্তানের পর্যাপ্ত বিশ্রাম নিশ্চিত করা: সন্তানের সুস্থ বিকাশের জন্য পর্যাপ্ত বিশ্রাম অপরিহার্য। মা-বাবা সন্তানকে দিনে কমপক্ষে ৮-১০ ঘন্টা ঘুমাতে দিতে পারেন।
  • সন্তানের নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষা করানো: সন্তানের স্বাস্থ্যের অবস্থা পর্যবেক্ষণের জন্য নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষা করানো গুরুত্বপূর্ণ। মা-বাবা সন্তানকে প্রতি বছর অন্তত একবার ডাক্তারের কাছে নিয়ে যেতে পারেন।
  • সন্তানকে দুর্ঘটনা ও অপরাধ থেকে রক্ষা করা: সন্তানকে দুর্ঘটনা ও অপরাধ থেকে রক্ষা করার জন্য মা-বাবা সচেতন থাকতে হবে। সন্তানকে বাসায় ও বাইরে থাকাকালীন সময়ে নিরাপদ আচরণের নিয়ম শিখিয়ে দিতে হবে।
  • সন্তানের স্বাস্থ্য ও নিরাপত্তা সম্পর্কিত জ্ঞান ও সচেতনতা বাড়ানো: মা-বাবার নিজেদেরকেও সন্তানের স্বাস্থ্য ও নিরাপত্তা সম্পর্কিত জ্ঞান ও সচেতনতা বাড়াতে হবে। এতে তারা সন্তানকে আরও ভালোভাবে রক্ষা করতে পারবেন।

সন্তানের স্বাস্থ্য ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য মা-বাবাকে কিছু টিপস:

  • সন্তানের সাথে কথা বলুন এবং তাদের স্বাস্থ্য ও নিরাপত্তা সম্পর্কিত উদ্বেগের কথা শুনুন।
  • সন্তানের চারপাশের পরিবেশ নিরাপদ কিনা তা নিশ্চিত করুন।
  • সন্তানকে দুর্ঘটনা ও অপরাধ সম্পর্কে সচেতন করুন।
  • সন্তানকে প্রাথমিক চিকিৎসার জ্ঞান দিন।
  • সন্তানের সাথে নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষা করান।

সন্তানের স্বাস্থ্য ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য মা-বাবাকে ধৈর্যশীল ও সংবেদনশীল হতে হবে। সন্তানদেরকে নিরাপদ ও সুস্থভাবে বেড়ে ওঠার জন্য মা-বাবাদের সমর্থন ও যত্ন অপরিহার্য।

২. সন্তানদের শারীরিক ও মানসিক বিকাশের জন্য সহায়তা করা

সন্তানদের শারীরিক ও মানসিক বিকাশের জন্য মা-বাবার সহায়তা অপরিহার্য। সন্তানদেরকে যথাযথ শারীরিক পরিচর্যায় রাখতে হবে। তাদের খেলাধুলা, শরীরচর্চা ও অন্যান্য শারীরিক কার্যকলাপের সুযোগ করে দিতে হবে। সন্তানদের শিক্ষা, দক্ষতা ও প্রতিভা বিকাশের জন্যও মা-বাবার উৎসাহ ও সহায়তা প্রয়োজন। সন্তানদের শারীরিক ও মানসিক বিকাশের জন্য মা-বাবার সহায়তা অপরিহার্য। সন্তানরা জন্মের পর থেকেই শারীরিক ও মানসিকভাবে দ্রুত বিকাশের মধ্য দিয়ে যায়। এই বিকাশের জন্য তাদেরকে প্রয়োজন পুষ্টিকর খাবার, পর্যাপ্ত বিশ্রাম, ভালোবাসা ও স্নেহের আশ্রয়।

সন্তানদের শারীরিক ও মানসিক বিকাশের জন্য মা-বাবারা নিম্নলিখিত পদক্ষেপ নিতে পারেন:

শারীরিক বিকাশের জন্য:

  • সন্তানের সুষম খাদ্য নিশ্চিত করা: সন্তানের শারীরিক বিকাশের জন্য সুষম খাদ্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। মা-বাবা সন্তানকে বিভিন্ন ধরনের খাবার খাওয়ানোর চেষ্টা করতে পারেন, যেমন ফল, শাকসবজি, দুগ্ধজাত খাবার, মাছ, মাংস, ডিম ইত্যাদি।
  • সন্তানের পর্যাপ্ত বিশ্রাম নিশ্চিত করা: সন্তানের শারীরিক বিকাশের জন্য পর্যাপ্ত বিশ্রাম অপরিহার্য। মা-বাবা সন্তানকে দিনে কমপক্ষে ৮-১০ ঘন্টা ঘুমাতে দিতে পারেন।
  • সন্তানকে খেলাধুলা ও শরীরচর্চা করতে উৎসাহিত করা: খেলাধুলা ও শরীরচর্চা সন্তানের শারীরিক বিকাশের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। মা-বাবা সন্তানকে বিভিন্ন ধরনের খেলাধুলা ও শরীরচর্চা করতে উৎসাহিত করতে পারেন।
  • সন্তানের স্বাস্থ্য ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করা: সন্তানের শারীরিক বিকাশের জন্য তার স্বাস্থ্য ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করা গুরুত্বপূর্ণ। মা-বাবা সন্তানকে দুর্ঘটনা ও অপরাধ থেকে রক্ষা করার জন্য সচেতন থাকতে হবে।

মানসিক বিকাশের জন্য:

  • সন্তানের সাথে ভালো সম্পর্ক গড়ে তোলা: সন্তানদের মানসিক বিকাশের জন্য মা-বাবার সাথে তাদের ভালো সম্পর্ক থাকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। মা-বাবা সন্তানদের সাথে খোলামেলা ও আন্তরিক যোগাযোগ রাখতে পারেন। তাদেরকে ভালোবাসা ও স্নেহের আশ্রয় দিতে পারেন।
  • সন্তানদেরকে তাদের নিজস্ব সিদ্ধান্ত গ্রহণের স্বাধীনতা দেওয়া: সন্তানদের মানসিক বিকাশের জন্য তাদেরকে তাদের নিজস্ব সিদ্ধান্ত গ্রহণের স্বাধীনতা দেওয়া গুরুত্বপূর্ণ। মা-বাবা সন্তানদেরকে তাদের নিজস্ব মত প্রকাশের সুযোগ দিতে পারেন।
  • সন্তানদেরকে ভালো মানুষ হিসেবে গড়ে তোলা: সন্তানদের মানসিক বিকাশের জন্য তাদেরকে ভালো মানুষ হিসেবে গড়ে তোলা গুরুত্বপূর্ণ। মা-বাবা সন্তানদেরকে নৈতিক শিক্ষা দিতে পারেন।
  • সন্তানদেরকে মাদকদ্রব্য, মদ্যপান ও অন্যান্য নেশাগ্রস্ততা থেকে দূরে রাখা: সন্তানদের মানসিক বিকাশের জন্য তাদেরকে মাদকদ্রব্য, মদ্যপান ও অন্যান্য নেশাগ্রস্ততা থেকে দূরে রাখা গুরুত্বপূর্ণ।

সন্তানদের শারীরিক ও মানসিক বিকাশের জন্য মা-বাবাকে ধৈর্যশীল ও সংবেদনশীল হতে হবে। সন্তানদেরকে সুস্থ ও সুন্দরভাবে বেড়ে ওঠার জন্য মা-বাবাদের সমর্থন ও যত্ন অপরিহার্য।

সন্তানদের শারীরিক ও মানসিক বিকাশের জন্য মা-বাবাদের জন্য কিছু টিপস:

  • সন্তানের সাথে যথেষ্ট সময় কাটান। তাদের সাথে খেলুন, গল্প করুন, তাদের প্রশ্নের উত্তর দিন।
  • সন্তানদেরকে তাদের নিজস্ব সিদ্ধান্ত গ্রহণের সুযোগ দিন। তাদেরকে স্বাধীনভাবে চিন্তা ও কাজ করার জন্য উৎসাহিত করুন।
  • সন্তানদেরকে ভালোবাসা ও স্নেহের আশ্রয় দিন। তাদেরকে আঘাত, অবহেলা ও নির্যাতন থেকে রক্ষা করুন।
  • সন্তানদেরকে ভালো মানুষ হিসেবে গড়ে তুলতে সাহায্য করুন। তাদেরকে নৈতিক শিক্ষা দিন।
  • সন্তানদের স্বাস্থ্য ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করুন। তাদেরকে সুষম খাদ্য, পর্যাপ্ত বিশ্রাম ও নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষা করুন।
  • **সন্তানদেরকে মাদকদ্রব্য, মদ্যপান ও অন্যান্য নেশাগ্রস্ততা থেকে দূরে রাখুন।

৩. সন্তানদের নৈতিক ও আধ্যাত্মিক শিক্ষা দেওয়া

সন্তানদের নৈতিক ও আধ্যাত্মিক শিক্ষা দেওয়া মা-বাবার অন্যতম দায়িত্ব। সন্তানদেরকে ভালো ও মন্দের পার্থক্য বুঝতে শেখাতে হবে। তাদেরকে সত্যবাদিতা, সততা, সহনশীলতা, মায়া-মমতা, সহযোগিতা ও অন্যান্য নৈতিক গুণাবলী শিক্ষা দিতে হবে। সন্তানদেরকে ধর্মীয় শিক্ষা ও রীতিনীতির প্রতি অনুপ্রাণিত করতে হবে। সন্তানদের নৈতিক ও আধ্যাত্মিক শিক্ষা দেওয়া মা-বাবার অন্যতম দায়িত্ব। সন্তানদেরকে ভালো ও মন্দের পার্থক্য বুঝতে শেখাতে হবে। তাদেরকে সত্যবাদিতা, সততা, সহনশীলতা, মায়া-মমতা, সহযোগিতা ও অন্যান্য নৈতিক গুণাবলী শিক্ষা দিতে হবে। সন্তানদেরকে ধর্মীয় শিক্ষা ও রীতিনীতির প্রতি অনুপ্রাণিত করতে হবে।

সন্তানদের নৈতিক ও আধ্যাত্মিক শিক্ষা দেওয়ার জন্য মা-বাবারা নিম্নলিখিত পদক্ষেপ নিতে পারেন:

  • সন্তানের সাথে ভালো সম্পর্ক গড়ে তোলা: সন্তানদের নৈতিক শিক্ষা দেওয়ার জন্য মা-বাবার সাথে তাদের ভালো সম্পর্ক থাকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। মা-বাবা সন্তানদের সাথে খোলামেলা ও আন্তরিক যোগাযোগ রাখতে পারেন। তাদেরকে ভালোবাসা ও স্নেহের আশ্রয় দিতে পারেন।
  • সন্তানদেরকে নৈতিক শিক্ষা ও মূল্যবোধের গুরুত্ব বুঝিয়ে দেওয়া: মা-বাবা সন্তানদেরকে নৈতিক শিক্ষা ও মূল্যবোধের গুরুত্ব বুঝিয়ে দিতে পারেন। তাদেরকে ভালো ও মন্দের পার্থক্য বুঝতে শেখাতে পারেন।
  • সন্তানদেরকে নৈতিক আচরণের উদাহরণ দেখানো: মা-বাবা নিজেদের আচরণের মাধ্যমে সন্তানদেরকে নৈতিক আচরণের উদাহরণ দেখাতে পারেন। সন্তানরা তাদের মা-বাবাকে অনুসরণ করে। তাই মা-বাবাদের নিজেদের আচরণে সততা, নৈতিকতা ও মূল্যবোধের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হতে হবে।
  • সন্তানদেরকে ধর্মীয় শিক্ষা দেওয়া: সন্তানদেরকে ধর্মীয় শিক্ষা দেওয়াও গুরুত্বপূর্ণ। ধর্মীয় শিক্ষা সন্তানদেরকে নৈতিকতা ও মূল্যবোধের শিক্ষা দেয়। এটি তাদেরকে ভালো মানুষ হিসেবে গড়ে তুলতে সাহায্য করে।

সন্তানদের নৈতিক ও আধ্যাত্মিক শিক্ষা দেওয়ার জন্য মা-বাবারা ধৈর্যশীল ও সংবেদনশীল হতে হবে। সন্তানদেরকে ভালো মানুষ হিসেবে গড়ে তোলার জন্য মা-বাবাদের সমর্থন ও যত্ন অপরিহার্য।

সন্তানদের নৈতিক ও আধ্যাত্মিক শিক্ষা দেওয়ার জন্য মা-বাবাদের জন্য কিছু টিপস:

  • সন্তানের সাথে যথেষ্ট সময় কাটান। তাদের সাথে খেলুন, গল্প করুন, তাদের প্রশ্নের উত্তর দিন।
  • সন্তানদেরকে নৈতিক শিক্ষা ও মূল্যবোধের গুরুত্ব বুঝিয়ে দিন। তাদেরকে ভালো ও মন্দের পার্থক্য বুঝতে শেখান।
  • সন্তানদেরকে নৈতিক আচরণের উদাহরণ দেখান। নিজেদের আচরণে সততা, নৈতিকতা ও মূল্যবোধের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হন।
  • সন্তানদেরকে ধর্মীয় শিক্ষা দিন। তাদেরকে ধর্মীয় রীতিনীতি ও কর্তব্য সম্পর্কে শিক্ষা দিন।
  • সন্তানদেরকে ভালো কাজে উৎসাহিত করুন। তাদেরকে ভালো মানুষের গুণাবলী অর্জনে সাহায্য করুন।
  • সন্তানদেরকে খারাপ কাজে নিরুৎসাহিত করুন। তাদেরকে খারাপ কাজে লিপ্ত না হতে সাহায্য করুন।

সন্তানদের নৈতিক ও আধ্যাত্মিক শিক্ষা দেওয়া একটি চ্যালেঞ্জিং কাজ। তবে মা-বাবার ভালোবাসা, স্নেহ ও যত্ন নিয়ে সন্তানদেরকে ভালো মানুষ হিসেবে গড়ে তোলা সম্ভব।

kabin marriage media
kabin marriage media

৪. সন্তানদের স্বাধীনতা ও স্বতন্ত্রতাকে সম্মান করা

সন্তানরা স্বাধীন মানুষ। তাই তাদের স্বাধীনতা ও স্বতন্ত্রতাকে সম্মান করা উচিত। সন্তানদেরকে তাদের নিজস্ব সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষমতা ও স্বাধীনতা দিতে হবে। তাদেরকে অপমান, অবহেলা ও নির্যাতন থেকে রক্ষা করতে হবে।

৫. সন্তানদের সাথে ভালো সম্পর্ক গড়ে তোলা

সন্তানদের সাথে ভালো সম্পর্ক গড়ে তোলা মা-বাবার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সন্তানদের সাথে খোলামেলা ও আন্তরিক যোগাযোগ রাখতে হবে। তাদেরকে ভালোবাসা ও স্নেহের আশ্রয় দিতে হবে। সন্তানদের সমস্যা ও দুঃখে তাদের পাশে থাকতে হবে।

এই দায়িত্ব ও কর্তব্য পালনে মা-বাবার মধ্যে সুসমন্বয় ও সহযোগিতা থাকা অত্যন্ত জরুরি। মা-বাবা একে অপরের সাথে সমঝোতা ও সম্প্রীতি বজায় রাখলেই সন্তানদের সুষ্ঠু ও সুন্দরভাবে গড়ে তোলা সম্ভব হবে।

সন্তান লালন পালনে মা-বাবার কিছু টিপস

  • সন্তানদের সাথে যথেষ্ট সময় কাটান। তাদের সাথে খেলুন, গল্প করুন, তাদের প্রশ্নের উত্তর দিন।
  • সন্তানদেরকে তাদের নিজস্ব সিদ্ধান্ত গ্রহণের সুযোগ দিন। তাদেরকে স্বাধীনভাবে চিন্তা ও কাজ করার জন্য উৎসাহিত করুন।
  • সন্তানদেরকে ভালোবাসা ও স্নেহের আশ্রয় দিন। তাদেরকে আঘাত, অবহেলা ও নির্যাতন থেকে রক্ষা করুন।
  • সন্তানদেরকে ভালো মানুষ হিসেবে গড়ে তুলতে সাহায্য করুন। তাদেরকে নৈতিক শিক্ষা দিন।
  • সন্তানদের স্বাস্থ্য ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করুন। তাদেরকে সুষম খাদ্য, পর্যাপ্ত বিশ্রাম ও নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষা করুন।
  • সন্তানদেরকে মাদকদ্রব্য, মদ্যপান ও অন্যান্য নেশাগ্রস্ততা থেকে দূরে রাখুন।

সন্তান লালন পালন একটি চ্যালেঞ্জিং কাজ। তবে মা-বাবার ভালোবাসা, স্নেহ ও যত্ন নিয়ে সন্তানদেরকে সুস্থ, সুন্দর ও সুশিক্ষিত মানুষ হিসেবে গড়ে তোলা সম্ভব।

এ বিষয়ে বিস্তারিত জানতে বা পরামর্শ পেতে আপনি Bangladeshi marriage media / marriage counselor এর সাথে যোগাযোগ করুন।

matrimony

wedding

wedding bd

wedding counseling

wedding event

 

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here