বিবাহ একটি প্রাকৃতিক ও সামাজিক প্রক্রিয়া

0
71
বিবাহ একটি প্রাকৃতিক ও সামাজিক প্রক্রিয়া.
বিবাহ একটি প্রাকৃতিক ও সামাজিক প্রক্রিয়া.

বিবাহ একটি প্রাকৃতিক ও সামাজিক প্রক্রিয়া.

বিবাহ একটি প্রাকৃতিক ও সামাজিক প্রক্রিয়া। বিবাহের মাধ্যমে একজন পুরুষ ও একজন নারী শারীরিক, মানসিক ও আধ্যাত্মিকভাবে একীভূত হয়। বিবাহের মাধ্যমে একজন পুরুষ ও একজন নারীর মধ্যে ভালোবাসা, সহানুভূতি, সহযোগিতা ও সহমর্মিতা গড়ে ওঠে। বিবাহের মাধ্যমে একটি পরিবার গঠিত হয়। পরিবার হলো সমাজের মূল ভিত্তি। পরিবারের মাধ্যমে সমাজ সুন্দর ও সুশৃঙ্খল হয়।

ইসলামে বিবাহকে একটি গুরুত্বপূর্ণ ইবাদত হিসেবে গণ্য করা হয়েছে। বিয়ে ইসলামের একটি সুন্নত। রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, “যে ব্যক্তি বিয়ে করে, সে আমার সুন্নত অনুসরণ করে। আর যে আমার সুন্নত অনুসরণ করে, সে আমার নিকটবর্তী হয়।” (তিরমিযী, হাদিস নং ১০৮১)

বিয়ে আল্লাহর রহমত। আল্লাহ তায়ালা বলেন, “আর তিনি তোমাদের জন্য তোমাদের থেকে সঙ্গিনীদের সৃষ্টি করেছেন, যাতে তোমরা তাদের কাছে প্রশান্তি লাভ করতে পারো এবং তিনি তোমাদের মধ্যে ভালোবাসা ও দয়া সৃষ্টি করেছেন। নিশ্চয়ই এতে চিন্তাশীলদের জন্য নিদর্শন রয়েছে।” (সূরা রুম, আয়াত ২১)

বিয়ে আল্লাহর রহমত কারণ এটি মানুষকে বিভিন্নভাবে উপকৃত করে। বিয়ে মানুষকে নিম্নলিখিতভাবে উপকৃত করে:

  • বিয়ে মানুষকে মানসিক শান্তি প্রদান করে। বিয়ের মাধ্যমে একজন মানুষ একজন সঙ্গীর সন্ধান পায়। তার সঙ্গী তাকে ভালোবাসা, স্নেহ ও সহানুভূতি প্রদান করে। এতে তার মানসিক শান্তি ও প্রশান্তি বৃদ্ধি পায়।
  • বিয়ে মানুষকে শারীরিক চাহিদা পূরণ করে। বিয়ের মাধ্যমে একজন মানুষ তার শারীরিক চাহিদা পূরণ করতে সক্ষম হয়।
  • বিয়ে মানুষকে সামাজিক মর্যাদা প্রদান করে। বিয়ে একটি সামাজিক বন্ধন। বিয়ের মাধ্যমে একজন মানুষ সমাজে একটি স্বীকৃত অবস্থান লাভ করে।
  • বিয়ে মানুষকে সন্তান লাভের সুযোগ করে দেয়। সন্তান হলো মানুষের পরবর্তী প্রজন্ম। বিয়ের মাধ্যমে একজন মানুষ সন্তান লাভের সুযোগ পায়।
  • বিয়ে মানুষকে দায়িত্বশীলতা শেখায়। বিয়ের মাধ্যমে একজন মানুষ একজন স্বামী বা স্ত্রীর দায়িত্ব পালন করতে শেখে। এটি তাকে দায়িত্বশীল মানুষ হিসেবে গড়ে তুলতে সাহায্য করে।

বিয়ে একটি গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব। বিয়ের আগে একজন মানুষকে অবশ্যই ভালোভাবে চিন্তাভাবনা করতে হবে। তার সঙ্গী নির্বাচনের ক্ষেত্রে তাকে অবশ্যই ধর্মীয় ও নৈতিক মূল্যবোধকে বিবেচনায় নিতে হবে। বিয়ের পরেও তাকে তার দায়িত্ব পালনে সচেষ্ট হতে হবে।

 

আজকাল বিবাহের ক্ষেত্রে অনেক সমস্যা দেখা দিয়েছে। অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায়, বিয়ের আগেই প্রেম ও ভালোবাসার নামে অশ্লীলতা ও বিকৃত যৌনাচারের মতো কাজ করা হচ্ছে। এর ফলে বিয়ের পর অনেক সমস্যা দেখা দেয়। অনেক ক্ষেত্রে বিবাহ বিচ্ছেদের মতো ঘটনাও ঘটছে। এসব সমস্যা সমাধানের জন্য সমাজের সকল স্তরের মানুষকে সচেতন হতে হবে।

বিয়ে একটি পবিত্র বন্ধন। এটিকে সুন্দর ও সুখের করে তুলতে প্রত্যেকেরই সচেষ্ট হতে হবে।

 

 

সঠিক সময়ে বিয়ে করার উপকারিতা

বিয়ে একটি গুরুত্বপূর্ণ জীবনের অধ্যায়। বিয়ের মাধ্যমে একজন পুরুষ ও একজন নারী শারীরিক, মানসিক ও আধ্যাত্মিকভাবে একীভূত হয়। বিয়ের মাধ্যমে একজন পুরুষ ও একজন নারীর মধ্যে ভালোবাসা, সহানুভূতি, সহযোগিতা ও সহমর্মিতা গড়ে ওঠে। বিয়ের মাধ্যমে একটি পরিবার গঠিত হয়। পরিবার হলো সমাজের মূল ভিত্তি। পরিবারের মাধ্যমে সমাজ সুন্দর ও সুশৃঙ্খল হয়।

বিয়ে করার সঠিক সময় হলো যখন একজন পুরুষ ও একজন নারী শারীরিক, মানসিক ও আর্থিকভাবে পরিপূর্ণভাবে তৈরি হয়। অর্থাৎ, যখন একজন পুরুষ ও একজন নারী শারীরিকভাবে সুস্থ থাকে, যখন তারা মানসিকভাবে পরিপক্ব হয় এবং যখন তারা আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী হয়।

সঠিক সময়ে বিয়ে করার অনেক উপকারিতা রয়েছে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য কিছু উপকারিতা হলো:

  • মানসিক শান্তি ও প্রশান্তি বৃদ্ধি পায়। বিয়ের মাধ্যমে একজন মানুষ একজন সঙ্গীর সন্ধান পায়। তার সঙ্গী তাকে ভালোবাসা, স্নেহ ও সহানুভূতি প্রদান করে। এতে তার মানসিক শান্তি ও প্রশান্তি বৃদ্ধি পায়।
  • শারীরিক চাহিদা পূরণ হয়। বিয়ের মাধ্যমে একজন মানুষ তার শারীরিক চাহিদা পূরণ করতে সক্ষম হয়।
  • সামাজিক মর্যাদা বৃদ্ধি পায়। বিয়ে একটি সামাজিক বন্ধন। বিয়ের মাধ্যমে একজন মানুষ সমাজে একটি স্বীকৃত অবস্থান লাভ করে।
  • সন্তান লাভের সুযোগ হয়। সন্তান হলো মানুষের পরবর্তী প্রজন্ম। বিয়ের মাধ্যমে একজন মানুষ সন্তান লাভের সুযোগ পায়।
  • দায়িত্বশীলতা শেখায়। বিয়ের মাধ্যমে একজন মানুষ একজন স্বামী বা স্ত্রীর দায়িত্ব পালন করতে শেখে। এটি তাকে দায়িত্বশীল মানুষ হিসেবে গড়ে তুলতে সাহায্য করে।
  • জীবন সুন্দর ও সুখের হয়। সঠিক সময়ে বিয়ে করলে একজন মানুষ তার জীবনকে সুন্দর ও সুখের করে তুলতে পারে।

সঠিক সময়ে বিয়ে করার জন্য একজন মানুষকে অবশ্যই ভালোভাবে চিন্তাভাবনা করতে হবে। তার সঙ্গী নির্বাচনের ক্ষেত্রে তাকে অবশ্যই ধর্মীয় ও নৈতিক মূল্যবোধকে বিবেচনায় নিতে হবে। বিয়ের পরেও তাকে তার দায়িত্ব পালনে সচেষ্ট হতে হবে।

আজকাল বিবাহের ক্ষেত্রে অনেক সমস্যা দেখা দিয়েছে। অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায়, বিয়ের আগেই প্রেম ও ভালোবাসার নামে অশ্লীলতা ও বিকৃত যৌনাচারের মতো কাজ করা হচ্ছে। এর ফলে বিয়ের পর অনেক সমস্যা দেখা দেয়। অনেক ক্ষেত্রে বিবাহ বিচ্ছেদের মতো ঘটনাও ঘটছে। এসব সমস্যা সমাধানের জন্য সমাজের সকল স্তরের মানুষকে সচেতন হতে হবে।

সঠিক সময়ে বিয়ের জন্য কিছু পরামর্শ:

  • শারীরিকভাবে পরিপূর্ণতা অর্জন করুন। বিয়ের আগে শারীরিকভাবে সুস্থ হতে হবে।
  • মানসিকভাবে পরিপক্ব হন। বিয়ের আগে মানসিকভাবে পরিপক্ব হতে হবে।
  • আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী হন। বিয়ের আগে আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী হতে হবে।
  • ধর্মীয় ও নৈতিক মূল্যবোধকে বিবেচনায় নিন। বিয়ের ক্ষেত্রে ধর্মীয় ও নৈতিক মূল্যবোধকে বিবেচনায় নিতে হবে।
  • সঙ্গী নির্বাচনে সতর্ক থাকুন। বিয়ের ক্ষেত্রে সঙ্গী নির্বাচনে সতর্ক থাকতে হবে।
  • বিয়ের পরও দায়িত্ব পালনে সচেষ্ট হন। বিয়ের পরও দায়িত্ব পালনে সচেষ্ট হতে হবে।

সঠিক সময়ে বিয়ে করা একজন মানুষের জীবনে অনেক সুবিধা নিয়ে আসে। তাই সবাইকে উচিত সঠিক সময়ে বিয়ে করা।

বিবাহ একটি প্রাকৃতিক ও সামাজিক প্রক্রিয়া.
বিবাহ একটি প্রাকৃতিক ও সামাজিক প্রক্রিয়া.

দেরিতে বিয়ে করার কুফল

বিয়ে একটি গুরুত্বপূর্ণ জীবনের অধ্যায়। বিয়ের মাধ্যমে একজন পুরুষ ও একজন নারী শারীরিক, মানসিক ও আধ্যাত্মিকভাবে একীভূত হয়। বিয়ের মাধ্যমে একজন পুরুষ ও একজন নারীর মধ্যে ভালোবাসা, সহানুভূতি, সহযোগিতা ও সহমর্মিতা গড়ে ওঠে। বিয়ের মাধ্যমে একটি পরিবার গঠিত হয়। পরিবার হলো সমাজের মূল ভিত্তি। পরিবারের মাধ্যমে সমাজ সুন্দর ও সুশৃঙ্খল হয়।

বিয়ে করার সঠিক সময় হলো যখন একজন পুরুষ ও একজন নারী শারীরিক, মানসিক ও আর্থিকভাবে পরিপূর্ণভাবে তৈরি হয়। অর্থাৎ, যখন একজন পুরুষ ও একজন নারী শারীরিকভাবে সুস্থ থাকে, যখন তারা মানসিকভাবে পরিপক্ব হয় এবং যখন তারা আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী হয়।

কিন্তু অনেক কারণেই অনেক মানুষ দেরিতে বিয়ে করে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য কিছু কারণ হলো:

  • শিক্ষা ও কর্মজীবনের প্রতি মনোযোগী হওয়া। অনেক মানুষ শিক্ষা ও কর্মজীবনের প্রতি বেশি মনোযোগী হয়ে দেরিতে বিয়ে করার সিদ্ধান্ত নেয়। তারা চায়, তারা আগে ভালোভাবে শিক্ষা ও কর্মজীবন নিশ্চিত করে তারপর বিয়ে করবে।
  • স্বাধীনতা ভালোবাসা। অনেক মানুষ স্বাধীনতা ভালোবাসে। তারা চায়, তারা যতদিন সম্ভব স্বাধীন থাকুক। তারা বিয়ে করলে তাদের স্বাধীনতা নষ্ট হয়ে যাবে বলে মনে করে।
  • সঠিক জীবনসঙ্গী খুঁজে না পাওয়া। অনেক মানুষ সঠিক জীবনসঙ্গী খুঁজে না পেয়ে দেরিতে বিয়ে করে। তারা চায়, তারা এমন একজনকে বিয়ে করবে যার সাথে তাদের ভালোবাসা, বোঝাপড়া ও মানসিক মিল থাকবে।

দেরিতে বিয়ে করার অনেক কুফল রয়েছে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য কিছু কুফল হলো:

  • মানসিক চাপ বৃদ্ধি পায়। দেরিতে বিয়ে করলে মানুষের মধ্যে মানসিক চাপ বৃদ্ধি পায়। তারা মনে করে, তারা অন্যদের তুলনায় পিছিয়ে আছে। তারা সমাজের চাপও অনুভব করে।
  • পারিবারিক দায়িত্ব পালনে সমস্যা হয়। দেরিতে বিয়ে করলে মানুষের মধ্যে পারিবারিক দায়িত্ব পালনে সমস্যা হয়। তারা শারীরিকভাবে দুর্বল হয়ে পড়ে। তাদের সন্তানধারণ ও লালন-পালনেও সমস্যা হয়।
  • বিবাহ বিচ্ছেদের ঝুঁকি বেড়ে যায়। দেরিতে বিয়ে করলে বিবাহ বিচ্ছেদের ঝুঁকি বেড়ে যায়। কারণ, এক্ষেত্রে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে আবেগ ও ভালোবাসা কম থাকে। তারা একে অপরের সাথে মানিয়ে নিতে পারে না।
  • সামাজিক সমস্যা বৃদ্ধি পায়। দেরিতে বিয়ে করলে সামাজিক সমস্যা বৃদ্ধি পায়। কারণ, এক্ষেত্রে যৌন বিপর্যয়, অনৈতিক সম্পর্ক ও অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডের ঝুঁকি বেড়ে যায়।

দেরিতে বিয়ে করার কুফলগুলো এড়াতে হলে, সবাইকে উচিত সঠিক সময়ে বিয়ে করা। বিয়ের আগে শারীরিক, মানসিক ও আর্থিকভাবে নিজেকে তৈরি করা উচিত। এবং সঠিক জীবনসঙ্গী নির্বাচনে সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত।

দেরিতে বিয়ে করার কুফলগুলো এড়াতে কিছু পরামর্শ:

  • শিক্ষা ও কর্মজীবনের প্রতি মনোযোগ দেওয়ার পাশাপাশি বিয়ের জন্যও সময় বের করুন।
  • স্বাধীনতা ভালোবাসার পাশাপাশি দায়িত্ববোধ ও কর্তব্যবোধও গড়ে তুলুন।
  • সঠিক জীবনসঙ্গী খুঁজে পেতে ধৈর্য ধরুন।

সঠিক সময়ে বিয়ে করা একজন মানুষের জীবনে অনেক সুবিধা নিয়ে আসে। তাই সবাইকে উচিত সঠিক সময়ে বিয়ে করা।

বিয়ের জন্য শারীরিক এবং আর্থিক ঠিক থাকা

বিয়ে একটি গুরুত্বপূর্ণ জীবনের অধ্যায়। বিয়ের মাধ্যমে একজন পুরুষ ও একজন নারী শারীরিক, মানসিক ও আধ্যাত্মিকভাবে একীভূত হয়। বিয়ের মাধ্যমে একজন পুরুষ ও একজন নারীর মধ্যে ভালোবাসা, সহানুভূতি, সহযোগিতা ও সহমর্মিতা গড়ে ওঠে। বিয়ের মাধ্যমে একটি পরিবার গঠিত হয়। পরিবার হলো সমাজের মূল ভিত্তি। পরিবারের মাধ্যমে সমাজ সুন্দর ও সুশৃঙ্খল হয়।

বিয়ের জন্য শারীরিক এবং আর্থিক ঠিক থাকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। শারীরিকভাবে সুস্থ না হলে একজন মানুষ সুখী ও সুস্থ বিবাহ জীবনযাপন করতে পারে না। আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী না হলে একজন মানুষ তার দায়িত্ব পালন করতে পারে না।

শারীরিকভাবে ঠিক থাকা

বিয়ের জন্য শারীরিকভাবে ঠিক থাকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বিয়ের মাধ্যমে একজন মানুষ তার জীবনসঙ্গীর সাথে শারীরিক মিলন করতে চায়। শারীরিকভাবে সুস্থ না হলে এই মিলন সম্ভব হয় না। এছাড়াও, শারীরিকভাবে সুস্থ না হলে একজন মানুষ সন্তানধারণ ও লালন-পালনে সমস্যায় পড়তে পারে।

বিয়ের জন্য শারীরিকভাবে ঠিক থাকার জন্য নিম্নলিখিত বিষয়গুলোর দিকে নজর দিতে হবে:

  • সুষম খাদ্য গ্রহণ করা।
  • পর্যাপ্ত ঘুমানো।
  • নিয়মিত ব্যায়াম করা।
  • স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন করা।

আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী হওয়া

বিয়ের জন্য আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী হওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বিয়ের মাধ্যমে একজন মানুষ তার জীবনসঙ্গীকে অর্থনৈতিকভাবে সহায়তা করতে চায়। আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী না হলে এই সহায়তা করা সম্ভব হয় না। এছাড়াও, আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী না হলে একজন মানুষ তার দায়িত্ব পালন করতে পারে না।

বিয়ের জন্য আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী হওয়ার জন্য নিম্নলিখিত বিষয়গুলোর দিকে নজর দিতে হবে:

  • শিক্ষা ও কর্মজীবনে মনোনিবেশ করা।
  • ব্যক্তিগত অর্থনৈতিক পরিকল্পনা করা।
  • অতিরিক্ত অর্থ সঞ্চয় করা।

শারীরিক এবং আর্থিক ঠিক থাকার উপকারিতা

শারীরিক এবং আর্থিক ঠিক থাকা বিয়ের জন্য অনেক উপকারী। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য কিছু উপকারিতা হলো:

  • সুখী ও সুস্থ বিবাহ জীবনযাপন করা সম্ভব হয়।
  • সন্তানধারণ ও লালন-পালনে সমস্যা হয় না।
  • দায়িত্ব পালন করা সম্ভব হয়।
  • সমাজে সম্মানজনক অবস্থান লাভ করা সম্ভব হয়।

শারীরিক এবং আর্থিক ঠিক থাকার জন্য কিছু পরামর্শ

শারীরিক এবং আর্থিক ঠিক থাকার জন্য নিম্নলিখিত পরামর্শগুলো মেনে চলতে হবে:

  • নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষা করানো।
  • স্বাস্থ্যসম্মত খাবার খাওয়া।
  • পর্যাপ্ত ঘুমানো।
  • নিয়মিত ব্যায়াম করা।
  • সঠিক জীবনযাপন করা।
  • শিক্ষা ও কর্মজীবনে মনোনিবেশ করা।
  • ব্যক্তিগত অর্থনৈতিক পরিকল্পনা করা।
  • অতিরিক্ত অর্থ সঞ্চয় করা।

শারীরিক এবং আর্থিক ঠিক থাকা বিয়ের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তাই বিয়ের আগে একজন মানুষকে অবশ্যই এই বিষয়গুলোর দিকে নজর দিতে হবে।

 

সঠিক সময়ে বিয়ে করতে মা বাবার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা

বিয়ে একটি গুরুত্বপূর্ণ জীবনের অধ্যায়। বিয়ের মাধ্যমে একজন পুরুষ ও একজন নারী শারীরিক, মানসিক ও আধ্যাত্মিকভাবে একীভূত হয়। বিয়ের মাধ্যমে একজন পুরুষ ও একজন নারীর মধ্যে ভালোবাসা, সহানুভূতি, সহযোগিতা ও সহমর্মিতা গড়ে ওঠে। বিয়ের মাধ্যমে একটি পরিবার গঠিত হয়। পরিবার হলো সমাজের মূল ভিত্তি। পরিবারের মাধ্যমে সমাজ সুন্দর ও সুশৃঙ্খল হয়।

সঠিক সময়ে বিয়ে করা একজন মানুষের জীবনে অনেক সুবিধা নিয়ে আসে। সঠিক সময়ে বিয়ে করলে একজন মানুষ তার জীবনকে সুন্দর ও সুখের করে তুলতে পারে।

সঠিক সময়ে বিয়ে করতে মা বাবার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। মা বাবা তাদের সন্তানদের জন্য সবচেয়ে ভালো চান। তারা চান তাদের সন্তানরা সুখী ও সুস্থ জীবনযাপন করুক। তাই মা বাবা তাদের সন্তানদের সঠিক সময়ে বিয়ে করার জন্য উৎসাহিত করেন।

মা বাবা তাদের সন্তানদের সঠিক সময়ে বিয়ে করতে সাহায্য করার জন্য নিম্নলিখিত পদক্ষেপগুলো নিতে পারেন:

  • সন্তানের সাথে আলোচনা করা: মা বাবা তাদের সন্তানদের সাথে তাদের বিয়ের পরিকল্পনা নিয়ে আলোচনা করতে পারেন। সন্তানের ইচ্ছা ও আগ্রহ সম্পর্কে জানতে পারেন।
  • সন্তানকে সঠিক শিক্ষা ও প্রশিক্ষণ দেওয়া: মা বাবা তাদের সন্তানদের সঠিক শিক্ষা ও প্রশিক্ষণ দিতে পারেন। যাতে তারা শারীরিক, মানসিক ও আর্থিকভাবে সঠিকভাবে বিয়ে করার জন্য প্রস্তুত হয়।
  • সঠিক জীবনসঙ্গী নির্বাচনে সাহায্য করা: মা বাবা তাদের সন্তানদের সঠিক জীবনসঙ্গী নির্বাচনে সাহায্য করতে পারেন। সন্তানের সাথে যোগ্য, সুন্দর ও ভালোবাসার মানুষকে বিয়ে করার জন্য উৎসাহিত করতে পারেন।

মা বাবার সঠিক সহযোগিতা ও সহায়তায় সন্তানরা সঠিক সময়ে বিয়ে করতে পারে। এবং সুখী ও সুস্থ বিবাহ জীবনযাপন করতে পারে।

মা বাবা তাদের সন্তানদের সঠিক সময়ে বিয়ে করতে উৎসাহিত করার জন্য নিম্নলিখিত বিষয়গুলো মনে রাখতে পারেন:

  • বিয়ে একটি গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত। তাই এটি নেওয়ার আগে ভালোভাবে চিন্তাভাবনা করতে হবে।
  • বিয়ে করার জন্য শারীরিক, মানসিক ও আর্থিকভাবে সঠিকভাবে তৈরি হতে হবে।
  • সঠিক জীবনসঙ্গী নির্বাচন করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তাই এ ব্যাপারে সতর্ক থাকতে হবে।
  • বিয়ে শুধুমাত্র দুজনের মধ্যেই নয়। পরিবারের সদস্যদেরও এতে সমর্থন থাকতে হবে।

মা বাবা তাদের সন্তানদের সঠিক সময়ে বিয়ে করতে উৎসাহিত করলে সন্তানরা সুখী ও সুস্থ জীবনযাপন করতে পারবে।

bangladeshi matrimonial site

 

 

 

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here